শালবনে গ্রামীণ ফোনের সি ই ও, নকরেক আইটি ইনস্টিটিউট এবং প্রথম আলো সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

শালবনে গ্রামীণ ফোনের সি ই ও, নকরেক আইটি ইনস্টিটিউট এবং প্রথম আলো

 নিজস্ব প্রতিবেদক, গায়রা, মধুপুর থেকে 

 মধুপুর শালবনের ভেতর গায়রা গ্রামে গ্রামীণ ফোন, প্রথম আলো, নকরেক আইটি এবং এলাকাবাসীর একটি পরামর্শ  সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরামর্শ সভায় গ্রামীণ ফোনের সি ই ও ইয়াসির আজমান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এতে নকরেক আইটির সিইও সুবীর জেভিয়ার নকরেক সভাপতিত্ব করেন এবং অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন নকরেক আইটির এন্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্ট - এর মেন্টর জেস এন্ড্রোজ। 


অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধান এবং বিশেষ অতিথিদের গারো নৃত্য শিল্পীরা নেচে গেয়ে বরণ করে নেন। প্রধান অতিথি , বিশেষ অতিথি এবং নকরেক আইটির সি ই ও কে গারোদের খুথুপ পরিয়ে সর্বোচ্চ সম্মান জানান হয়। 
   

গ্রামীণ ফোন এবং প্রথম আলোকে সাথে পেয়ে শালবনে গারো আদিবাসীদের মধ্যে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। সে আনন্দ তাঁরা নেচে - গেয়ে, তাঁদের বক্তব্যে প্রকাশ করেন। 

নকরেক আইটির সিইও তার বক্তব্যে বলেন, "৫ বছর আগে যখন নকরেক আইটি ইনস্টিটউট শুরু করি, তখন এত কিছু ছিল না। কাজ করা এত সহজ ছিল না। গ্রামে এসে নেটওয়ার্ক না পেয়ে যখন মাঠে, ধান্যের খেতে গিয়ে কাজ করতাম তখন অনেকেই ল্যাপটপ নিয়ে শো-অফ করছে বলে ঠাট্টা করতেন। এখন কিন্তু আমরা এই বনের ভেতর থেকেই পৃথিবীর ২০ টি দেশে প্রশিক্ষণ দিচ্ছি! বাংলাদেশের ৪ টি জেলায় ৫ টি ব্রাঞ্চে ৩০ জন যুবক আমার সাথে কাজ করছেন যাঁদের সবাই নকরেক আইটি তে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।"  

প্রথম আলোর প্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিবেদক রাহিতুল ইসলাম রুয়েল তাঁর বক্তব্যে বলেন, "প্রায় ৪ বছর আগে আমি নকরেক আইটি এবং সুবীর নকরেককে নিয়ে প্রথম আলোতে প্রথম নিউজ করেছিলাম। তারপর আমি উনার কাজ গত ৪ বছর ফলো করেছি। অতঃপর এই মাসে প্রথম পাতায় নিউজ করেছি। প্রথম আলো নকরেক আইটির কাজ, কাজ করতে গিয়ে তাঁদের সমস্যাগুলো তুলে ধরতে পেরে আনন্দিত এবং গর্বিত।"


CEO, গ্রামীণ ফোন এবং CEO, নকরেক আইটি ইনস্টিটিউট


গ্রামীণ ফোনের সি ই ও তাঁর বক্তব্যের শুরুতে উপস্থিত সবাইকে চমকে দিয়ে গারো ভাষায় বলেন, "নাসং নাম্মি দংআমা?" গারো ভাষায় যার অর্থ , " আপনারা কি ভাল আছেন?" সবাই উৎফুল্ল কণ্ঠে এক সাথে উত্তর দেন , "নাম্মি দংআ? নাআ নাম্মি দংআমা?" 

তিনি উত্তর দেন,"হো'য়ে নাম্মি দংআ!" মানে , "হ্যাঁ আমি ভাল আছি!" 

তিনি সবাইকে জানান, আমি এই ২ টি বাক্য শিখেছি! গারো ভাষা এত মধুর, মধুপুরের মতই মিষ্টি।  

তিনি বলেন, আমি অনেক জায়গায় গিয়েছি কিন্তু আমাকে এত আপন করে কোথাও গ্রহণ করেনি । আমি এখানে আসতে পেরে খুব আনন্দিত, উচ্ছ্বসিত, গর্বিত। আমাদের  নয় , আপনাদের সুবীর নকরেককে ধন্যবাদ দেওয়া উচিৎ। কারণ তিনি নিজের জন্য, ওপরের জন্য কাজ করে দেখিয়ে দিয়েছেন এটা বনের ভেতরের থেকে মানুষের জন্য কাজ করা সম্ভব। আপনারা নেটওয়ার্কের যে সব সমস্যার কথা বলেছেন তা আমাদের টেকনিক্যাল কর্মকর্তা নোট নিয়েছেন। আমরা শুধু গায়রা নয়, আরও ৪-৫ টা জায়গায় স্থায়ী টাওয়ার স্থাপন করে আপনাদের সমস্যার সমাধান করার জন্য কাজ করব। গায়রাতে যে টাওয়ার স্থাপিত হয়েছে  তা অস্থায়ী কিন্তু খুব শীঘ্রই আমরা এটাকে স্থায়ী করার জন্য কাজ করব। এতে এলাকাবাসীর সহযোগিতা লাগবে। এর জন্য জমি লাগবে, সরকারের অনুমতি লাগবে। 

অনুষ্ঠানে স্কুল শিক্ষক ডেভিড চিরান , ফ্রিল্যান্সার ডিনা মৃঃ, বিজয় হাদিমা, পরিতোষ সিমসাং, হিমালয় নকরেক  প্রমুখ বক্তব্য রাখেন । 

 

বিস্তারিত আসছে 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

'মধুপুর সরকারী কলেজঃ অবসরকালে যেমন কেউ বিদায় দেন না,তেমনি কেউ বিদায় পান না' - এমনই হৃদয় বিদারক স্ট্যাটাস অবসরপ্রাপ্ত সহকারী অধ্যাপক ও সিনিয়র সাংবাদিক জয়নাল আবেদীনের, নেট দুনিয়ায় তোলপাড়

জেফিরাজ দোলন কুবি, ময়মনসিংহ থেকে 'মধুপুর সরকারী কলেজঃ অবসরকালে যেমন কেউ বিদায় দেন না, তেমনি কেউ বিদায় পান না' - এমনই হৃদয় বিদারক ফেইসবুক স্ট্যাটাস ঝড় তুলেছে নেট দুনিয়ায়! মধুপুর সরকারী কলেজের অবসরপ্রাপ্ত সহকারী অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন-এর স্ট্যাটাসে ঐ কলেজের কিছু বর্তমান, প্রাক্তন কলেজ শিক্ষক এবং ছাত্র - ছাত্রীরা কমেন্ট করেছেন। কেউ কেউ দুঃখ প্রকাশ করেছেন। সেখানে কিছু অভিভাবকগণও তাঁদের অভিমত প্রকাশ করেছেন। সব মিলিয়ে ঠিক মোক্ষম সময়ে স্ট্যাটাসটি সবার মনে এবং হৃদয়ে দাগ কাটতে পেরেছে মনে করছেন সবাই। অনেকে একে ইতিবাচক পরিবর্তনের ইঙ্গিত বলে মনে করছেন। যিনি স্ট্যাটাস দিয়েছেন, তিনি ঐ কলেজের সহকারী অধ্যাপক (অবসর প্রাপ্ত), ইতিহাস বিভাগ। তিনি ৪০ বছরেরও অধিক সময় ধরে কাজ করছেন দৈনিক ইত্তেফাকের সিনিয়র করেস্পন্ডেন্ট হিসেবে। লেখাটি গুরুত্ব পেয়েছে এই কারণেও। স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন, " টাঙ্গাইলের মধুপুর সরকারি কলেজ (বর্তমানে) এমন একটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেখানকার শিক্ষক এবং স্টাফরা অবসরে গেলে কেউ কাউকে কখনো বিদায় সংবর্ধনা দেন না এবং প্রতিদানে কেউ সংবর্ধনা পান না! এজন্য অধ্যক্ষদের ভাগ্য...

নৌ বাহিনীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিলেন সিমব্রি অর্ণি সাংমা

জেফিরাজ দোলন কুবি ময়মনসিংহ থেকে,  বাংলাদেশ নৌ বাহিনীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিয়েছেন সিবব্রি অর্ণি সাংমা। তিনি ৫ জানুয়ারী, ২০২২ ঢাকার নৌবাহিনীর সদর দপ্তরে উপস্থিত হয়ে যোগদান নিশ্চিত করেন। পরবর্তীতে সাংমা গত ৮ জানুয়ারী পতেঙ্গা নাভাল একাডেমীতে ৩ বছর মেয়াদী দীর্ঘ মেয়াদী প্রশিক্ষণে যোগ দেন। অর্ণি গারো আদিবাসীদের মধ্যে সর্বপ্রথম নৌবাহিনীর কমিশন্ড র‍্যাংক-এ সুযোগ পেলেন।      বাবা-মা ও বোনদের সাথে  অর্ণি  নৌবাহিনীর নিয়ম অনুযায়ী নৌবাহিনীর নেভাল একাডেমীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে ১৮ মাস ও মিভশিপম্যান হিসেবে ১৮ মাস আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ শেষে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে সাব-লেফটেন্যান্ট পদে নিয়মিত কমিশন প্রদান করা হয়ে থাকে।     গারোদে র পোশাক পরতে ভালোবাসেন  অর্ণি সাইমন স্বর্ণেন্দু সাংমা ও সুচরিতা রেমার জেষ্ঠ সন্তান সিমব্রি অর্ণি সাংমা ছোটবেলা থেকেই ভীষণ মেধাবী। অর্ণি ময়মনসিংহের ভিক্টোরিয়া মিশন প্রাইমারী স্কুলে পড়াশুনা শেষ করে কৃতিত্বের সাথে মুসলিম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হতে এসএসসি ও মুমিনুননেসা সরকারী মহিলা কলেজে হতে এইচএসসি...

আমার দেখা একজন সাদা মানুষ

  In Memory of Hon'ble State Minister for Social Welfare Affairs, late Pa Advt Promod Mankin MP. Rest in peace Sir... প্রাক কথন কলেজ জীবন শুরু করার আগে আমার শৈশব, কৈশোর এবং যৌবনে দেখা একজন অসাধারণ মানুষকে নিয়ে কবিতা লেখা শুরু করেছিলাম! সে লেখা আজও শেষ করতে পারি নি। ইচ্ছে করত একটা সাদামাঠা সে কবিতা হবে, হয় নি। আজ আবার সেই মানুষটাকেই নিয়ে লিখছি। একদম সাদা - রঙহীন, গন্ধহীন, রসহীন হবে সে লেখা। লেখায় রঙ চং রাখতে চাই না। আমার কাছে থেকে, দূরে থেকে দেখা না দেখা কিছু কথা। একান্ত ব্যক্তিগত কিছু নিরীক্ষণ থেকে। এক তখন দ্বিতীয় কিংবা তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ি। জীবনে প্রথম তাঁকে দেখেছি! বাবা বললেন, "তোমার ফাজং (জ্যাঠা), সালাম করো।" যে লোকটাকে কখনো দেখিই নি, তাঁকে ঝুপ করে সালাম করাটা কিছুটা কষ্টেরই ছিল বটে আমার জন্য। তাই আমি "নমস্কার আংকেল, কেমন আছেন?" বলে কেটে পড়তে চাইলাম। "ভাল, তুমি কেমন আছ? তুমি তো খুব সুন্দর করে নমস্কার দিতে পারো বাবা। কি নাম তোমার?" আরও কিছু কথা চলল। তারপর তিনি বললেন, "তুমি তো খুব সুন্দর করে বাংলা বল! তোমাকে আমার পছন্দ হয়েছে। দেখো, আমা...

সর্বাধিক পাঠ করা লেখা

নৌ বাহিনীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিলেন সিমব্রি অর্ণি সাংমা

জেফিরাজ দোলন কুবি ময়মনসিংহ থেকে,  বাংলাদেশ নৌ বাহিনীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিয়েছেন সিবব্রি অর্ণি সাংমা। তিনি ৫ জানুয়ারী, ২০২২ ঢাকার নৌবাহিনীর সদর দপ্তরে উপস্থিত হয়ে যোগদান নিশ্চিত করেন। পরবর্তীতে সাংমা গত ৮ জানুয়ারী পতেঙ্গা নাভাল একাডেমীতে ৩ বছর মেয়াদী দীর্ঘ মেয়াদী প্রশিক্ষণে যোগ দেন। অর্ণি গারো আদিবাসীদের মধ্যে সর্বপ্রথম নৌবাহিনীর কমিশন্ড র‍্যাংক-এ সুযোগ পেলেন।      বাবা-মা ও বোনদের সাথে  অর্ণি  নৌবাহিনীর নিয়ম অনুযায়ী নৌবাহিনীর নেভাল একাডেমীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে ১৮ মাস ও মিভশিপম্যান হিসেবে ১৮ মাস আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ শেষে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে সাব-লেফটেন্যান্ট পদে নিয়মিত কমিশন প্রদান করা হয়ে থাকে।     গারোদে র পোশাক পরতে ভালোবাসেন  অর্ণি সাইমন স্বর্ণেন্দু সাংমা ও সুচরিতা রেমার জেষ্ঠ সন্তান সিমব্রি অর্ণি সাংমা ছোটবেলা থেকেই ভীষণ মেধাবী। অর্ণি ময়মনসিংহের ভিক্টোরিয়া মিশন প্রাইমারী স্কুলে পড়াশুনা শেষ করে কৃতিত্বের সাথে মুসলিম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হতে এসএসসি ও মুমিনুননেসা সরকারী মহিলা কলেজে হতে এইচএসসি...

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে জায়গা করে নিলেন ১১ মেধাবী গারো শিক্ষার্থী

ফৈবি কুবি, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তি যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জায়গা করে নিয়েছেন ১১ জন গারো কৃতি শিক্ষার্থী। তাঁরা ২০২০-২০২১ সেশনে ভর্তি হবেন। ডেলা চিরান দৃষ্টি মানখিন যারা বিভিন্ন বিষয়ে পড়ার যোগ্যতা অর্জন করলেন তারা হলেন : দৃষ্টি মানখিন (নৃবিজ্ঞান), জেসিকা নকরেক স্বস্তি(আইন), পাপিয়া চিছাম(আইন), ডেলা চিরান (ফিন্যান্স), রিংচি মৃঃ (একাউন্টিং), স্পন্দন রেমা( কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং), ইফ্রোইম রেমা (কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং), নিঃস্ব রংদী( অর্থনীতি), রুদ্র ম্রং( সমাজবিজ্ঞান), ইসুদুর পল রংদী(পপুলেসন সাইন্স) এবং সাগাল সিমসাং(দর্শন)। পুনশ্চঃ সবার ছবি পাওয়া যায় নি। পাওয়া মাত্র আমরা সবার ছবি দিয়ে দিব ... সংবাদ টি শেয়ার করে বন্ধু - স্বজনদের জানিয়ে দিন

ময়মনসিংহ-হালুয়াঘাটে ২ গারো আদিবাসী ছাত্রী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকারঃ ধর্ষকেরা এখনও ধরা ছোঁয়ার বাইরে

ময়মনসিংহ থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক,  গত ৩০ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাটের গাজিরভিটা ইউনিয়নে দুইজন গারো আদিবাসী ছাত্রী গণ ধর্ষণের শিকার হয়েছে।  ধর্ষিতা ছাত্রীদের বয়স ১৩-১৪ হবে।  জানা গেছে বিয়ের অনুষ্ঠান শেষে রাতের বেলা বাড়ি ফেরার পথে ঐ দুই জন স্কুল ছাত্রী ছয় বখাটে যুবকদের দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয়।  ধর্ষকদের একজনের নাম মোঃ রিয়াদ বলে জানা গেছে। রিয়াদ কচুয়াকুড়া গ্রামের সাবেক মেম্বার আব্দুল মান্নানের পুত্র এবং বাকী ৫ জন ধর্ষক রিয়াদের বন্ধু বলে জানা গেছে।  এদের বয়স ২০-২৫ এর মধ্যে হবে বলে জানা গেছে।  হালুয়াঘাট থানার ওসি জানিয়েছেন, তাঁরা আসামীদের খুব শীঘ্রই গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনবেন।  তবে এলাকাবাসী বলছেন, বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। সামাজিক এবং ছাত্র সংগঠনগুলো এখনও অনেক টা নীরব। এই সংগঠনগুলো প্রতিবাদ করলেই কেবল ধর্ষকদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করা যাবে বলে তাঁরা মনে করছেন।  বাগাছাস-গাসু-টিডব্লিওএ এর নেতাদের নীরবতায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন এলাকাবাসী। বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া সেরেজিং সাংমা(ছদ্মনাম) তাঁর ক্ষোভ এবং হতাশা ব্যক্ত করে বলেন, "বাগাছাস...