দ্য গারো নিউজ টুয়েন্টিফোর সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

উপাধ্যক্ষ রেমন্ড আরেং করোনা আক্রান্ত

মৃন্ময় মৃ দূর্গাপুর থেকে, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য উপাধ্যক্ষ  রেমন্ড আরেং করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। উপাধ্যক্ষ রেমন্ড আরেং আরেং এর স্ত্রী স্কুল শিক্ষিকা জুঁই মানখিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জুই মানখিন জানান, " গতকাল আমরা ঢাকা থেকে বিরিশিরিতে নিজ বাড়ীতে ফিরি । রেমন্ড আরেং এর শরীরের তাপমাত্রা ১০২ ডিগ্রি থাকায় আজ সকালে স্থানীয় হাসপাতালে করোনা টেস্ট করালে পজিটিভ আসে।  বর্তমানে তাপমাত্রা ছাড়া তার শারীরিক অবস্হা ভাল।উনার খাওয়া-দাওয়া ও ঘুম স্বাভাবিক আছে।" তিনি জনাব আরেং এর পূর্ণ ও দ্রুত সুস্থতার জন্য সকলের কাছে দোয়া কামনা করেছেন। বর্তমানে তিনি দূর্গাপুররের বিরিশিরিতে নিজ বাসভবনে থেকেই ডাক্তারের পরামর্শ ও প্রেসক্রিপসন অনুযায়ী চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে।

বুরহান চৌধুরীর কাছে বিচারক এলেক্স জি ক্রট ক্ষমা চাইলেন

গারো নিউজ টুয়েন্টিফোর নিউজ ডেস্ক, বিচারক আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান অঙ্গরাজ্যের হ্যামট্রাম্যাক সিটির একজন বিচারক এলেক্স জি ক্রট বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বুরহান চৌধুরী (৭২) এর কাছে এবং পুরো কমিউনিটির কাছে তাঁর অসদাচরণের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন ।

গাদরি রেণু কুবি আর নেই

নিজস্ব প্রতিবেদক, মধুপুর, আবিমা থেকে  গাদরি কুবি আর নেই। তিনি বিশপ পনেন পল কুবি সিএসসি'র মা। আজ ভোর রাত ৩:০০ টা সময় বার্ধক্য জনিত কারণে  তিনি    ঈশ্বরের ডাকে সাড়া দিয়ে পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চলে গেছেন অনন্তলোকে।    বিশপ পনেন পল কুবি সিএসসি'র সামনে হুইল চেয়ারে স্বর্গীয়া গাদরি কুবি। ফটো ক্রেডিটঃ প্রিন্স এডওয়ার্ড মাংসাং  মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৯ বছর(বাপ্তিস্ম অনুযায়ী)। তবে তাঁর আসল বয়স ১১৩ বলে জানা গেছে। তাঁর মৃত্যুতে ময়মনসিংহ ধর্ম প্রদেশের ভিকার জেনারেল রেভাঃ ফাঃ শিমন হাচ্চা গভীরভাবে শোক প্রকাশ করে তাঁর আত্মার চির শান্তি এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের জন্য প্রার্থনা কামনা করেছেন।            যখন ফাঃ ছিলেন তখন মায়ের সাথে বিশপ পনেন পল কুবি সিএসসি  আজ দুপুর ২:০০ ঘটিকার সময় তাঁর অন্তেষ্টিক্রিয়া মধুপুর আবিমার জালাবাদা গ্রামে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে। সেখানে ফাদারগ্ণ, সিস্টারগণ, আত্মীয় -স্বজন উপস্থিত থাকবেন।      

গারো সমাজ ব্যবস্থা কি মাতৃ - তান্ত্রিক না মাতৃ-সূত্রীয়?

গারো সমাজ ব্যবস্থা কি মাতৃ - তান্ত্রিক না মাতৃ-সূত্রীয়? আমাকে কেউ যদি এই প্রশ্ন করেন, আমি এক কথায় বলব, "না"।  গারোদের সমাজ ব্যবস্থা মাতৃ-তান্ত্রিক(Matriarchal) নয় বরং মাতৃ - সূত্রীয় (Matrilineal)। এই দুই এর মধ্যে বেশ তফাৎ আছে।   মাতৃ - তান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় পরিবার প্রধান থাকেন মা, কিন্তু গারোদের পরিবার প্রধান থাকেন বাবা-ই। বিশিষ্ট নৃবিজ্ঞানী ড রবিন বারলিং, ড মিল্টন এস সাংমা, ড জুলিয়াস এল আর মারাক গারো সমাজ ব্যবস্থাকে  মাতৃ - সূত্রীয়(Matrilineal) বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তাঁরা গারো সমাজে পুরুষকেই পরিবার প্রধান (Head of the family) বলেও উল্লেখ করেন। বাস্তবেও গারো সমাজে পুরুষ পরিবারের প্রধান হিসেবে সকলকে শাসন ও দেখাশুনা করেন। পুরুষ তাঁর ছেলে-মেয়ে এবং স্ত্রীকে শাসন করতে পারেন কিন্তু নারী তাঁর স্বামীকে শাসন করতে পারেন না। এর জন্য তাঁকে 'চ্রা' দের উপর নির্ভর করতে হয়।       এই অংশের লেখাটি গারো সমাজের তরুণ সমাজের জন্য আজকে (৩ ডিসেম্বর ২০২০) লিখছি! গত কয়েকদিনে অন্তত ২০ টি ফেইসবুক পেইজ আর গ্রুপে 'মান্দি সংস্কৃতি' নিয়ে কিছু শিক্ষিত, অশিক্ষি্‌ অস...

গারো সমাজের সংক্ষিপ্ত সাতকাহন

গারো সমাজের সংক্ষিপ্ত সাতকাহন এক গারো সমাজে 'ম্যাজিস্ট্রেসী পাওয়ার' বা 'নির্বাহী ক্ষমতা' ছেলেদের একছত্র অধিকার! গারো সমাজে নারীরা বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির মত এবং পুরুষরা প্রধানমন্ত্রীর মত ক্ষমতা ভোগ করে থাকেন। দুই এই সমাজে মেয়েরা রাজকন্যা, ছেলেরা একেক টা রাজপুত্র। রাজকন্যারা বড় হয়ে 'রাষ্ট্রপতির মত' সর্বোচ্চ সম্মানের জায়গায় আসীন হন, এবং রাষ্ট্রের তথা পরিবারের শোভা বর্ধন করেন। রাষ্ট্রপতির কোন ক্ষমতা নেই জেনেও রাষ্ট্রের সকল নাগরিক যেমন তাঁকে শ্রদ্ধা করেন, তেমনি পরিবারেও মা'কে সকলেই নিঃশর্ত সম্মান করেন।            Kushal Bhowmick, সহকারী অধ্যাপক, সাদাত বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, করোটিয়া, টাঙ্গাইল  এই সমাজে বলতে গেলে একজন নারী নাম মাত্র সম্পদ এবং সম্পত্তির মালিক হন। এর দেখাশুনা থেকে শুরু করে, বিলি - বন্টন, এমন কি বেচা - কেনা পর্যন্ত সবই করেন পুরুষরাই। এখানে নারীদের ভূমিকা একেবারেই গৌণ। আমরা কথায় কথায় বলি, আমাদের পরিবারের প্রধান মা! প্রকৃত পক্ষে গারো সমাজে বাবাই পরিবার প্রধান। তিন পরিবারের সকল সিদ্ধান্তের মালিকও পুরুষরাই; নারীদের কাছে শুধুমাত্র মতাম...

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে জায়গা করে নিলেন ১১ মেধাবী গারো শিক্ষার্থী

ফৈবি কুবি, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তি যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জায়গা করে নিয়েছেন ১১ জন গারো কৃতি শিক্ষার্থী। তাঁরা ২০২০-২০২১ সেশনে ভর্তি হবেন। ডেলা চিরান দৃষ্টি মানখিন যারা বিভিন্ন বিষয়ে পড়ার যোগ্যতা অর্জন করলেন তারা হলেন : দৃষ্টি মানখিন (নৃবিজ্ঞান), জেসিকা নকরেক স্বস্তি(আইন), পাপিয়া চিছাম(আইন), ডেলা চিরান (ফিন্যান্স), রিংচি মৃঃ (একাউন্টিং), স্পন্দন রেমা( কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং), ইফ্রোইম রেমা (কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং), নিঃস্ব রংদী( অর্থনীতি), রুদ্র ম্রং( সমাজবিজ্ঞান), ইসুদুর পল রংদী(পপুলেসন সাইন্স) এবং সাগাল সিমসাং(দর্শন)। পুনশ্চঃ সবার ছবি পাওয়া যায় নি। পাওয়া মাত্র আমরা সবার ছবি দিয়ে দিব ... সংবাদ টি শেয়ার করে বন্ধু - স্বজনদের জানিয়ে দিন

দীপেন মাষ্টার

@পলাশ দাস দীপেন মাস্টার কে কদিন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বছর পাঁচেক হলো তিনি অবসর নিয়েছেন। স্কুল আর ছাত্রছাত্রীদের কথা ভাবতে ভাবতে তিনি তাঁর যৌবন অতিবাহিত করে দিয়েছেন। ঘর বাঁধা আর তার হয়ে ওঠেনি। স্কুল থেকে অবসর নিলেও তাঁর বাড়িতে ছাত্র ছাত্রীদের নিত্য যাওয়া আসা লেগে আছে।এভাবেই তাঁর দিন কাটে।রোজ সকালে মধুর চায়ের দোকানে খবরের কাগজে চোখ বোলানো তাঁর চল্লিশ বছরের পুরোনো অভ্যাস।সেই মধুর বাবার আমল থেকে।বাড়িতে দুবেলা এখনো নিজের হাতে রান্না করে খান।একবেলার জন্য ও হোটেলে খান না।আজকাল মধুর দোকানে আড্ডা টা একটু বেশি মারতেন। সন্ধ্যায় বাড়িতে ছাত্র ছাত্রীদের একটু সময় দেন। কিন্তু গত কয়েক দিন তাঁর কোনো খবর নেই। ছাত্র ছাত্রীরা ছাড়া তাঁর খবর নেওয়ার ও কেউ নেই। জানা গেছে কয়েকদিন আগে দু একটা বই কেনার জন্য তিনি কলেজ স্ট্রীটের উদ্দেশ্যে বেরিয়েছিলেন। তারপর আর ফেরেননি। দীপেনবাবু বরাবরই ট্রেনে শিয়ালদহ স্টেশনে নেমে ফ্লাই ওভারের নীচ দিয়ে গিয়ে মহাত্মা গান্ধী রোড ধরে হেঁটে হেঁটে কলেজ স্ট্রীট যান। ফুটপাত থেকে বহু দুষ্প্রাপ্য বই সংগ্রহ করেন। সেই নেশায় তাঁর পায়ে হাঁটা। তিনি হেঁটে চলেছেন। বয়স বেড়েছে গতি শ্লথ হয়...

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার জায়গা করে নিলেন ৭ গারো মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী

গারো নিউজ টুয়েন্টিফোর নিউজ ডেস্ক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বছর জায়গা করে নিলেন ৭ গারো মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী। তাঁরা সকলেই ২০২০-২০২১ সেশনে ভর্তি হয়েছেন।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গারো শিক্ষার্থীদের পদচারণা নিয়ে ফেইসবুক পেইজ " ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গারো পরিবার " থেকে সংবাদ টি জানা যায়।  গারো নিউজ টুয়েন্টিফোর নিউজ ডেস্ক থেকে পেইজের সেলফোন নাম্বারে ফোন করলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে তরঙ্গ রেমা, ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগের ছাত্র, ফোন ধরেন এবং সংবাদের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।  যে ৭ জন ভর্তির যোগ্যতা অর্জন করলেন তা হলেন  সুজানা চাম্বুগং, ফার্মেসী বিভাগ; চমক জাম্বিল, মৎস বিজ্ঞান বিভাগ; মানসী নকরেক, একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ; রপু মাংসাং, ম্যানেজমেন্ট বিভাগ; নিউ নকরেক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ এবং শাশ্বতী রেমা, ইতিহাস বিভাগ এবং অনাম হাউই, অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগ। উল্লেখ্য, প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বলে খ্যাত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে গারো ছাত্র - ছাত্রীর সংখ্যা ৫0 জন। সুজানা সিলভিয়া চাম্বুগং সুজানা সিলভিয়া চাম্বুগং এর গ্রামের বাড়ি জয়ড়ামকুড়া, উপজেলা হালুঘাট এবং জেল...

দ্য গারো নিউজ টুয়েন্টিফোর এর জন্য ফুল টাইম রিপোর্টার নিয়োগ হবে

দ্য গারো নিউজ টুয়েন্টিফোর নিউজ ডেস্ক, দ্য গারো নিউজ টুয়েন্টিফোর এর জন্য একজন দক্ষ এবং অভিজ্ঞ ফুল টাইম রিপোর্টার নিয়োগ করা হবে। প্রার্থীকে  গারো ভাষায় অনর্গল কথা বলতে পারতে হবে।  প্রার্থীর প্রাথমিক যোগ্যতাঃ - স্নাতক ডিগ্রীধারী হতে হবে  - প্রতিবেদন লেখা এবং ছবি তোলায় দক্ষ হতে হবে  - ভিডিও ধারণ এবং এডিটিং এ দক্ষতা বাড়তি যোগ্যতা  - গারো এলাকায় কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে  বেতন আলোচনা সাপেক্ষ।  সিভিসহ যোগাযোগঃ thegaros24@gmail.com 

গারো সমাজের আসল সৌন্দর্যঃ তাঁদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য

ধান ভানতে শীবের গীত ২০০৭ সালে ইউ এস ডিপার্টমেন্ট অব স্ট্যাট এর স্কলারশিপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ড্রেক্সেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন পড়াশুনা করি, তখন আমার অনেকগুলো পঠিত বিষয়ের মধ্যে পাবলিক স্পীকিং এবং আমেরিকান লাইফ এন্ড কালচার এই দুটি বিষয় পড়তে গিয়ে আমার দু'টি দিক সামান্য জ্ঞান হয়েছেঃ এক) বিশ্বের জাঁদরেল জাঁদরেল শিক্ষা-রাজনৈতিক- সামাজিক - ধর্মীয় - মানবাধিকার নেতৃবৃন্দের ভাষণ, বক্তৃতা দেখার, শোনার, পড়ার এবং তাঁদের চিন্তা-চেতনার সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ হয়েছে; দুই) আমেরিকান লাইফ এন্ড কালচার পড়তে গিয়ে গারো সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সাথে তাঁদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের একটা তুলনামূলক পড়াশুনার করার সময় ও সুযোগ ঘটেছে। বিভিন্ন দেশের ৩৩ জন বাছাই করা, তুখোড়, মেধাবী আমার সহপাঠী, ১৫ জনের মত বিশ্বসেরা অধ্যাপকদের সাথে পড়াশুনা এবং এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনার সুযোগ মিলেছে।   Garo Women dancing in Dhaka Wangala 2020, Phot0 Credit: Nil Nondita Ritchil ইংল্যান্ডের মহামান্য প্রিন্স ও প্রিন্সেস চার্লস এর সাথে সাক্ষাৎ, তাদের সাথে আমাদের সংস্কৃতি নিয়ে সংক্ষিপ্ত কথা বলা, সহপ...

সর্বাধিক পাঠ করা লেখা

নৌ বাহিনীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিলেন সিমব্রি অর্ণি সাংমা

জেফিরাজ দোলন কুবি ময়মনসিংহ থেকে,  বাংলাদেশ নৌ বাহিনীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিয়েছেন সিবব্রি অর্ণি সাংমা। তিনি ৫ জানুয়ারী, ২০২২ ঢাকার নৌবাহিনীর সদর দপ্তরে উপস্থিত হয়ে যোগদান নিশ্চিত করেন। পরবর্তীতে সাংমা গত ৮ জানুয়ারী পতেঙ্গা নাভাল একাডেমীতে ৩ বছর মেয়াদী দীর্ঘ মেয়াদী প্রশিক্ষণে যোগ দেন। অর্ণি গারো আদিবাসীদের মধ্যে সর্বপ্রথম নৌবাহিনীর কমিশন্ড র‍্যাংক-এ সুযোগ পেলেন।      বাবা-মা ও বোনদের সাথে  অর্ণি  নৌবাহিনীর নিয়ম অনুযায়ী নৌবাহিনীর নেভাল একাডেমীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে ১৮ মাস ও মিভশিপম্যান হিসেবে ১৮ মাস আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ শেষে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে সাব-লেফটেন্যান্ট পদে নিয়মিত কমিশন প্রদান করা হয়ে থাকে।     গারোদে র পোশাক পরতে ভালোবাসেন  অর্ণি সাইমন স্বর্ণেন্দু সাংমা ও সুচরিতা রেমার জেষ্ঠ সন্তান সিমব্রি অর্ণি সাংমা ছোটবেলা থেকেই ভীষণ মেধাবী। অর্ণি ময়মনসিংহের ভিক্টোরিয়া মিশন প্রাইমারী স্কুলে পড়াশুনা শেষ করে কৃতিত্বের সাথে মুসলিম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হতে এসএসসি ও মুমিনুননেসা সরকারী মহিলা কলেজে হতে এইচএসসি...

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে জায়গা করে নিলেন ১১ মেধাবী গারো শিক্ষার্থী

ফৈবি কুবি, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তি যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জায়গা করে নিয়েছেন ১১ জন গারো কৃতি শিক্ষার্থী। তাঁরা ২০২০-২০২১ সেশনে ভর্তি হবেন। ডেলা চিরান দৃষ্টি মানখিন যারা বিভিন্ন বিষয়ে পড়ার যোগ্যতা অর্জন করলেন তারা হলেন : দৃষ্টি মানখিন (নৃবিজ্ঞান), জেসিকা নকরেক স্বস্তি(আইন), পাপিয়া চিছাম(আইন), ডেলা চিরান (ফিন্যান্স), রিংচি মৃঃ (একাউন্টিং), স্পন্দন রেমা( কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং), ইফ্রোইম রেমা (কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং), নিঃস্ব রংদী( অর্থনীতি), রুদ্র ম্রং( সমাজবিজ্ঞান), ইসুদুর পল রংদী(পপুলেসন সাইন্স) এবং সাগাল সিমসাং(দর্শন)। পুনশ্চঃ সবার ছবি পাওয়া যায় নি। পাওয়া মাত্র আমরা সবার ছবি দিয়ে দিব ... সংবাদ টি শেয়ার করে বন্ধু - স্বজনদের জানিয়ে দিন

ময়মনসিংহ-হালুয়াঘাটে ২ গারো আদিবাসী ছাত্রী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকারঃ ধর্ষকেরা এখনও ধরা ছোঁয়ার বাইরে

ময়মনসিংহ থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক,  গত ৩০ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাটের গাজিরভিটা ইউনিয়নে দুইজন গারো আদিবাসী ছাত্রী গণ ধর্ষণের শিকার হয়েছে।  ধর্ষিতা ছাত্রীদের বয়স ১৩-১৪ হবে।  জানা গেছে বিয়ের অনুষ্ঠান শেষে রাতের বেলা বাড়ি ফেরার পথে ঐ দুই জন স্কুল ছাত্রী ছয় বখাটে যুবকদের দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয়।  ধর্ষকদের একজনের নাম মোঃ রিয়াদ বলে জানা গেছে। রিয়াদ কচুয়াকুড়া গ্রামের সাবেক মেম্বার আব্দুল মান্নানের পুত্র এবং বাকী ৫ জন ধর্ষক রিয়াদের বন্ধু বলে জানা গেছে।  এদের বয়স ২০-২৫ এর মধ্যে হবে বলে জানা গেছে।  হালুয়াঘাট থানার ওসি জানিয়েছেন, তাঁরা আসামীদের খুব শীঘ্রই গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনবেন।  তবে এলাকাবাসী বলছেন, বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। সামাজিক এবং ছাত্র সংগঠনগুলো এখনও অনেক টা নীরব। এই সংগঠনগুলো প্রতিবাদ করলেই কেবল ধর্ষকদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করা যাবে বলে তাঁরা মনে করছেন।  বাগাছাস-গাসু-টিডব্লিওএ এর নেতাদের নীরবতায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন এলাকাবাসী। বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া সেরেজিং সাংমা(ছদ্মনাম) তাঁর ক্ষোভ এবং হতাশা ব্যক্ত করে বলেন, "বাগাছাস...